Why Do People Refuse To Accept Muhammad (PBUH) As The Messenger of God
বিসমিল্লাহির রহমানির রহিম ।
এই পৃথিবীতে ইসলাম ই এমন একটি ধর্ম যার তারিখের উপর সবথেকে বেশি কলম চালানো হয়েছে ।
এবং মোহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম এমন একজন মানুষ ছিলেন জিনার প্রশংসা শুধুমাত্র মুসলমানরাই নয় অমুসলিমরাও তিনার প্রশংসা করতে বাধ্য হয়েছেন ।
আর এর প্রমাণ দিয়েছেন Robert Briffault - এর The Making of Humanity মতো বই, মাইকেল এইচ হার্ট এর The 100 এর মতো বই । যে বইয়ে পৃথিবীর 100 জন সর্বশ্রেষ্ঠ মানুষের তালিকায় তিনাকে স্থান দেওয়া হয়েছে নাম্বার 1 এর।
![]() |
Why Do People Refuse To Accept Muhammad (pbuh) As The Messenger of God |
কিন্তু এতকিছুর পরেও, ওই নাস্তিকের দল মোহাম্মদ সাল্লালাহ সালামের নবুয়াতের উপর অবিশ্বাস স্থাপন করে, নবুয়াত কে মেনে নেয় না, তাদের মতামত অনুযায়ী এটি একটি মনগড়া চিন্তাভাবনা ও মৌখিক কথাবার্তা । এর সম্পর্ক কোনভাবেই কোন খোদা আল্লাহতালা সাথে সম্পর্কিত না ।
বড় বড় প্রফেসর সায়েন্টিস্টরা মোহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম কে পৃথিবীর সর্বশ্রেষ্ঠ মানব বলে মেনে তো নিচ্ছে, ওয়ার্ল্ড মোস্ট ইনফ্লুয়েন্সিয়াল পার্সেন্ট বলে মানতে অস্বীকার করছে না । কিন্তু তারা মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু সাল্লামের নবুওয়াত মানতে অস্বীকার করছে ।
এই নবোয়াত কে অস্বীকার করার পেছনে তাদের কাছে কি সাইন্টিফিক প্রফ রয়েছে, বা কি রিসার্চের ডাটা রয়েছে আজকের এই আর্টিকেলটিতে এই কেস টির স্টাডি করতে যাচ্ছি ।
আসসালামুআলাইকুম বন্ধুরা, আমি মোঃ আলমগীর আপনাদের সবাইকে নতুন একটি ইসলামিক রিসার্চ আর্টিকলে স্বাগত জানাচ্ছি।
তো চলুন শুরু করি …
.
⇛পৃথিবীর মহান ব্যক্তিত্বসম্পন্ন মানুষদের একাকী সময় কাটানো ?
ডিয়ার ফ্রেন্ডস, পৃথিবী তারিখে এমন এমন সময় পার হয়েছে যে সময় পৃথিবীর মহান ব্যক্তিত্বসম্পন্ন মানুষেরা এ পৃথিবীর রঙ্গমঞ্চে ভরা জনসমুদ্র ছেড়ে কোন জঙ্গলে বা কোন পাহাড়ের গুহায় কত কত মাস বছর একাকীত্ব সময় কাটিয়েছেন ।
কিন্তু যখন তারা ফিরে আসেন তখন তাদের কাছে এমন কিছু ইনফরমেশন ছিল যেগুলোকে পৃথিবীর শিক্ষিত সমাজের মানুষেরা অস্বীকার করে । পরে ওই সমস্ত ইনফরমেশনই একটি রিলিজিয়ান বা ধর্মে পরিণত হয় ।
আপনি পৃথিবীর যে কোন ধর্ম উঠিয়ে দেখুন সেটা হিন্দু হোক বা ইসলাম বা জৈন ধর্ম অথবা বানীইসরাইল এর আম্বিয়া হোক দুনিয়ার যেকোন বড় বড় ধর্মের শুরু হয়েছে কোন মহান ব্যক্তির জঙ্গলে বা পাহাড়ের গুহায় একাকী সময় কাটানোর মাধ্যমে ।
এইবার কথা হচ্ছে, যে জঙ্গলে বা কোন পাহাড়ের গুহায় অনেক মাস আর বছর একাকীত্ব সময় কাটানোর মাধ্যমে তারা কি কোন খোদা বা আল্লাহতালার সাথে কোন প্রকার সম্পর্ক স্থাপনে সার্থক হয় ।
নাকি একাকী সময় কাটানোর ফলে তাদের ব্রেনের মধ্যে কোনো এক্সট্রা অ্যাক্টিভিটি হয়, যার ফলস্বরূপ তারা এই সমস্ত কথা বার্তা বলে। আর যেটা আমরা বেশিরভাগ লক্ষ্য করে থাকি কোন মানুষ আইসোলেশন থেকে বেরিয়ে আসলে ।
এখানে আর একটা ইম্পরট্যান্ট কথা হচ্ছে যদি আমরা কোন মানুষকে কোন অন্য গ্রহে পাঠিয়ে দিই সেওকি সেই গ্রহে একাকী সময় কাটানোর মাধ্যমে কোন খোদা আল্লাহ তালার সাথে সম্পর্ক স্থাপনে সার্থক হবে, সেও কি নতুন কোন কিছু প্রচার করা শুরু করবে।
একচুয়ালি একাকী সময় কাটানোর মাধ্যমে তাদের সাথে এমন কি হয়, বা তারা এমন কি দেখতে পান, যেটা কোন ঘরে বসে থাকা মানুষ বা লোকজনের সাথে মেলামেশা করা মানুষের উপর এপ্লাই হয় না ।
একাকী সময় কাটানোর মাধ্যমে তাদের সাথে কিছুতো আলাদা হয়,
চলুন আমরা Deeply বোঝার চেষ্টা করি ।
আজকে এই লিখাটি শুধু আমার হবে বাকি যে সমস্ত ডাটা আমি আপনাদের সামনে উপস্থাপন করতে যাচ্ছি সেগুলো সম্পূর্ণ অমুসলিমদের রিচার্জকৃত ডাটা ।
অনেক অমুসলিম সাইন্টিস্ট প্রফেসররা এ টপিক এর উপর অনেক প্রকার এক্সপেরিমেন্ট করেছেন, তার মধ্যে দুটি এক্সপ্রেমেন্ট আপনাদের সামনে তুলে ধরছি।
⇛ Michel Siffre এর কেস স্টাডি:-
Michel Siffre তিনি প্রথম রিসার্চার ছিলেন যে কিনা আইসোলেশন এ যাওয়ার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেন।
তো আইসোলেশন টা কি একটু বলে দেই আইসোলেশন এমন একটি অন্তরঙ্গ বা বিচ্ছেদ বা একাকীত্ব যেখানে অনেক মাস পর্যন্ত আপনার ব্রেইনে কোন প্রকার ডাটা পৌঁছাতে দেওয়া হবে না, কোনও মানুষের আওয়াজ বা কোন অ্যাক্টিভিটি কোন কিছুই পৌঁছাতে দেওয়া হবে না। শুধু আপনি থাকবেন এবং একা থাকবেন।
এই সময়ই ব্রেন কোন স্টেজে কাজ করে বা কি অনুভব করে এইটা জানার জন্য 1972 সালে মাইকেল Siffre 180 দিন, মানে ছয় মাস পর্যন্ত টেক্সাসের একটি গর্তে থাকার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেন।
তো সেই গর্তটি 100 ফিট নিচের দিকে যেত । এইবার নাসার সিকিউরিটি টিম এর চারপাশে খুব শক্তভাবে সিকিউরিটির ব্যবস্থা করে যেন কোন জীব জন্তু সেই গর্তে না যেতে পারে।
এবং তার সামনে না যে ও তার খাবার পৌঁছে দেওয়ার ব্যবস্থা করা হয় । তার সাথে সাথে গর্তের শেষ কোনায় একটি সিডি প্লেয়ার এর সাথে কিছু বই রেখে দেওয়া হয়।
এইবার মাইকেল Siffre মিশন আইসোলেশন শুরু হয়ে যায় । 24 ঘন্টা পর তিনি একটি আতঙ্কের মুখোমুখি হন এক সপ্তাহ পর বাচ্চাদের মত বসে বসে কাঁদতে শুরু করে দেন তাকে এমন কিছু জ্বালাতন করা শুরু করে দেয় যার সাথে বাস্তবের কোন মিল ছিল না।
মিশনের দুই সপ্তাহ পর মাইকেল অসুস্থ হয়ে পড়ে এবং জোরে জোরে চিৎকার শুরু করে দেয় এসব তারার কন্ট্রোলে ছিল না চার সপ্তাহ পর মাইকেল কিছু অদ্ভুত আওয়াজ শুনতে পাই এবং কিছু লোককে গর্তের মধ্যে মধ্যে দেখতে পাই।
যেখানে গর্তের বাইরে টাইড সিকিউরিটির বসানো ছিল গর্তের ভিতরে ক্যামেরা লাগানো ছিল তার পরেও সে সমস্ত আওয়াজ এবং লোকজনকে শুধুমাত্র মাইকেলি দেখতে পায় । মিশনের সাত সপ্তাহ পর মাইকেল সাহেবের মেমোরি খারাপ হতে শুরু করে।
কোন কোন সময় সে তার নামটা ভুলে যেত এবার ছয় মাস পর যখন মাইকেলকে গর্ত থেকে বের করা হলো তখন তার মেন্টালি হালাত এত ডিস্টার্ব হয়ে পরেছিল যে সে বসে বসে অনেক সময় ভয় পেতে শুরু করে বিভিন্ন ধরনের অদ্ভুত অদ্ভুত আওয়াজ শুনতে পাই হঠাৎ করে দৌড়াতে শুরু করে।
এইবার যখন তার ব্রেইন কে স্টাডি করা হল তখন অনেক কিছু নতুন নতুন জিনিস পাওয়া গেল ।
⇛ Adam Bloom এর কেস স্টাডি:-
এই টপিকের উপর দ্বিতীয় এক্সপেরিমেন্ট করে বিবিসি এর টিম, এই এক্সপেরিমেন্টে এবার সিলেক্ট করা হয় 6 জনকে তার মধ্যে একজন ছিল কমেডিয়ান Adam Bloom, এই মিশন অনুযায়ী Adam Bloom কে একটি নিউক্লিয়ার বাঙ্কার এর ভিতর 48 ঘন্টা সময় কাটাতে হতো এবং এই 48 ঘন্টায় মানুষের আওয়াজ তো দূরের কথা বিন্দু পরিমাণ আলোর ব্যবস্থা ছিল না
এবার প্রথম কয়েক ঘন্টা অ্যাডাম Bloom খুব হাসি খুশিতে কাটিয়ে দেয়, কিন্তু কিছু টাইম পর তার মুড অফ হয়ে যায়, এরপর 36 ঘন্টা পর সে কিছু অদ্ভুত ধরনের আলো দেখতে শুরু করে, কখনো তার পায়ের নিচ থেকে মাটি সরতে শুরু করে দেয় কখনও বা অদ্ভুত আওয়াজ শুনতে পায় আবার কখনো কখনো সে মূর্তি পর্যন্ত দেখতে পেয়েছিল ।
48 ঘন্টার পর সেও মেন্টালি ভাবে ডিস্টার্ব হয়ে পড়ে এক্সপেরিমেন্টের পরেও সে অনেকবার ঘন্টার আওয়াজ শুনতে পাই এবং যখন এডামের মেন্টাল স্টাডি করা হলো সেখানেও সেই একই রেজাল্ট সামনে আসলো যেটা মাইকেল Siffre এর কেসে ঘটেছিল ।
তো বন্ধুরা, এটা কি ছিল? মৃত্যুর মতো একাকিত্বের দুটো এক্সপেরিমেন্ট আমি আপনাদের সামনে পেশ করলাম, দুটো কেসেই দুজনই তারা এমন কিছু দেখে বা শুনে যেটা তাদের নিজেদেরই ব্রেনে তৈরিকৃত অ্যাক্টিভিটি ছিল ।
তো এবার এই সিচুয়েশন create কিভাবে হলো । কিভাবে তাদের অ্যাক্টিভিটিগুলির আউটপুট সত্যি সত্যি তারা তাদের চোখের সামনে দেখতে পেল এবং শুনতে পেল ।
⇛ নিউরো গ্রুপ ( নিউরো প্লাস্টিসিটি ) ব্রেনকে সিচুয়েশন অনুযায়ী হ্যান্ডেল করার জন্য প্রস্তুত করে :
নিউরো প্লাস্টিসিটি ব্রেনের মধ্যে নিউরোনের একটি গ্রুপ, বাইরে থেকে জে ডাটা ব্রেনের ভিতরে প্রবেশ করে নিউরো প্লাস্টিসিটি সেই ডাটা অনুযায়ী ব্রেনকে সিচুয়েশন কে হ্যান্ডেল করার জন্য প্রস্তুত করে একটা উদাহরণ দিলে ভালো হয়
ধরুন, আমরা কোন কিছুর বিরুদ্ধে প্রটেস্ট করার জন্য রাস্তায় বেরিয়ে পড়লাম এবার পুলিশ যদি আমাদের সামনে চলে আসে তাহলে আমাদের অবস্থা শেষ আমরা খুব তাড়াতাড়ি ভয় পেয়ে যাই এবং সেখান থেকে পালিয়ে যায়।
কিন্তু অপরপক্ষে, কাশ্মীর বা ফিলিস্তিনের লোকেরা পুলিশের গুলিবর্ষণের সামনেও দাঁড়িয়ে থাকে। এবার এই দুই গ্রুপের দুই ধরনের ডিফরেন্ট মেন্টাল স্টেট কে সিচুয়েশন অনুযায়ী এই নিউরো প্লাস্টিসিটি কিন্তু তৈরি করেছে।
এর মানে মানুষকে তার মহল অনুযায়ী প্রস্তুত করা তার সিচুয়েশন অনুযায়ী তাকে অ্যাডজাস্ট করা এ কাজটা ব্রেনের নিউরো প্লাস্টিসিটি করে থাকে।
কিন্তু এবার কথা হচ্ছে যদি কোনো প্রকার কোনো সিচুয়েশন ক্রিয়েট না হয়ে থাকে বা কোনো অ্যাক্টিভিটি না হয়ে থাকে 10 ঘণ্টা আগে যে সময়টা ছিল এখনো সেটাই রয়েছে, পাঁচ সপ্তাহ আগে যেটা ছিল 5 সপ্তাহ পরেও সেই একই অবস্থা ।
এর মানে আমি আপনাকে বোঝাতে চাইছি যদি কোন প্রকার ডেটার আদান-প্রদান না হয়ে থাকে তাহলে এই নিউরো প্লাস্টিসিটি নিউরনগুলো ক্লিন হতে শুরু করে ।
যেখানে God state of Brain মানে খেয়াল তৈরি হয় যেখানে মানুষ নিজেকে কন্ট্রোল করে যেখানে মানুষ কোন ধরনের ফায়সালা নেই, ব্রেনের সেই ইম্পর্টেন্ট জায়গাটা আউট অফ কন্ট্রোল হতে শুরু করে।
যার ফলে এমন একটি মেমোরি জেনারেট হতে শুরু করে যার সাথে বাস্তবের কোন মিল থাকেনা । এর ফলস্বরূপ মানুষ আশ্চর্য ধরনের লাইটনেস বা ভাস্কর্য দেখতে পায় অদ্ভুত ধরনের আওয়াজ শুনতে পাই এটা শুধুমাত্র একটা মেন্টালি প্রেসার হয়ে থাকে এর সাথে কোন জ্বীন-ভুতের সম্পর্ক নেই ।
তো এক কথায় বলা যায় মাইকেল আর অ্যাডাম যেটা দেখেছিল এটা শুধুমাত্র তাদের ব্রেনের কার্যকলাপ ছিল এবং শুধুমাত্র আইসোলেশন এ থাকার মাধ্যমে তাদের ব্রেন এ ডাটা ক্রিয়েট করেছিল ।
⇛ ব্রেনের নিজস্ব জেনারেট কৃত ডাটা :-
এবার এই রিসার্চ অনুযায়ী যদি আমরা দেখি তাহলে জঙ্গলে ও পাহাড়ের গুহায় একাকী থাকা সমস্ত মহান ব্যক্তিদের ধর্ম তাদের ব্রেনের জেনারেল কৃত ডাটা ছিল আর এর সাথে খোদাতালার কোন সম্পর্ক নেই এবং এই জায়গায় এসেই সমস্ত সাইন্টিস্ট এবং প্রফেসররা দাঁড়িয়ে যায় ।
তো এখানে আমি সেই সমস্ত নাস্তিকদের উদ্দেশ্যে কিছু কথা বলতে চাই আপনারা মন দিয়ে পড়বেন ।
⇛ এটা কিভাবে সম্ভব ?????
একজন সিম্পল সাধারণ মানুষ যার কোন টিচার ছিল না, মক্কা থেকে দূরে একটা গুহার ভিতরে সে তার একাকী সময় কাটাচ্ছিল এবং যখন সে গুহা থেকে বেরিয়ে এলো তখন Robart Brefoult কে কেন লিখতে হল যে মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম পুরো মানবজাতিকে জীবিত করে তুলল ।
ঠিক আছে মিরাজের ঘটনা কে না মানবেন না মানুন চাঁদকে 2 টুকরো করা হয়েছিল না মানবেন না মানুন পাথর হাতের মধ্যে কথা বলল সেটাও না মানবে না মানুন, কিন্তু এটা কিভাবে সম্ভব যে একজন আইসোলেশন এর মধ্যে থেকে বেরিয়ে এসে গোটা বিশ্বের সর্বশ্রেষ্ঠ সমাজনীতির রাষ্ট্রবাদ এর বিশাল সৈন্যবাহিনীর লিডার হয়ে বেরিয়ে আসলো ।
যখন সে বেরিয়ে এলো তখন গোটা পৃথিবী রহমতে ভরে গেল নারীরা তাদের অধিকার পেল একজন শ্রমিক তার ন্যায্য পারিশ্রমিক একজন বিক্রি হয়ে যাওয়া সার্ভেন্ট তার মালিকের কাছ থেকে আজাদী পেল ।
এই কথাগুলি বলার মানে হল , যখন মোহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম গুহার ভিতরে একাকী সময় কাটাচ্ছিলেন তখন অবশ্যই কোন পাওয়ার বা শক্তির সাথে সম্পর্ক স্থাপন সম্ভব হয়েছিল যে শক্তি মোহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম কে পড়তে শেখালেন,
যেই পাওয়ার কোরআন মাজিদে বলল আমি সব ধরনের ফল কে জোড়ায় সৃষ্টি করেছি আজ এগ্রিকালচার সায়েন্স আমাদের বলছে সমস্ত গাছপালা নারী ও পুরুষ হয়ে থাকে তাদের মধ্যে জিনের স্ট্রাকচার অবস্থিত ।
কুরআন বলছে জমিন ও আসমান একটা বিন্দু ছিল তারপরে ব্লাস্ট হয়ে পুরো কায়নাতের সৃষ্টি হল তারপর বলছে কায়নাত চারিদিকে ধোঁয়ার মতো ছড়িয়ে ছিল তারপর গ্রহ তারা নক্ষত্র সৃষ্টি হল এরপরে কোরআন বলছে পৃথিবীর আকৃতি হচ্ছে গোলাকার এরপর বলছে এই বিশ্বব্রহ্মাণ্ডে গুলারে Spending হতে আছে ।
আমি সেই সমস্ত আইসোলেশন এ বিশ্বাসী প্রফেসর এবং সাইন্টিস্ট এর উদ্দেশ্যে বলতে চাই ঠিক আছে, FOR SAKE OF আর্গুমেন্ট মেনে নিলাম যে মুহাম্মদ সাল্লাহু সাল্লাম এর নবুয়াত তিনার নিজস্ব ধারণা হতে পারে ।
কিন্তু এটা কি করে হতে পারে যে একজন মানুষ যার কোন টিচার নেই যার কোন এডুকেশনাল ব্যাকগ্রাউন্ড নেই সে আইসোলেশন থেকে বেরিয়ে এসে চৌদ্দশ বছর পরে বিলিয়ন বিলিয়ন ডলার খরচা করা সায়েন্টিফিক রিসার্চ বা এক্সপেরিমেন্ট এর মাধ্যমে আবিষ্কার হওয়া তথ্যগুলো কোন প্রকার রিসার্চ বা ইকুইপমেন্ট ছাড়াই চৌদ্দশ বছর আগেই বলে দিল ।
সে আইসোলেশন থেকে বেরিয়ে এলো এবং তার বানানো কথা দিয়ে বিশ্বের সর্বশ্রেষ্ঠ বই আল-কোরআন লেখা হলো সে আইসোলেশন থেকে বেরিয়ে আসলো আর লোকজন তাদের বুকের সিনা হাজির করে দিল ।
মাইকেল আর এডাম ব্লুম তো পরে অনেক সাল পর্যন্ত এমন কোনো কাজের কাবিলি ছিলনা যে মানুষ সেটার প্রশংসা করে ।
কিন্তু আপনারাই তো মোহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম কে বিশ্বের সর্বশ্রেষ্ঠ মানুষের তালিকায় নাম্বার ওয়ানে রেখেছেন আপনারা তো বলছেন মানুষ আইসোলেশন সেই সমস্ত জিনিস দেখে বা শুনে যেটা তার ব্রেনে আগে থেকে মজুদ থাকে ।
তো বলুন মোহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম কোন ল্যাবরেটরীতে গেছিল আপনারা তার জন্য কোন এগ্রিকালচার ল্যাবরেটরী বানিয়ে রেখেছিলেন ।
তিনি ঐ সমস্ত রাজ খুলে দিয়েছেন যেগুলো আজকে বিলিয়ন বিলিয়ন ডলার খরচা করার পর আবিষ্কার হচ্ছে তার মানে কিছু তো আলাদা ছিল কিছু তো ইউনিক ছিল ।
এবার 100 কথার এক কথা দেখুন আইসোলেশন থেকে মানুষ বেরিয়ে আসলে ব্রেনের সন্ত্রণ হারিয়ে ফেলে এবং অনেক মানুষের পাগল হয়ে যায় এটা সত্য কিন্তু আপনি কোন ধর্মের ব্যাপারে এ ধরনের রায় দিতে পারেন না,
কারণ পৃথিবীতে রহমান ও শয়তান দুই ধরনের পাওয়ার এক্সিট করে আর যখন কারো উপর এই পাওয়ার কাজ করে সেখানে আইসোলেশন এর গল্প খতম হয়ে যায় সেখানে ব্রেন আর খালি থাকে না তার মধ্যে এক ধরনের খাস ডাটা স্টোর হতে থাকে ।
Writer - Md Alamgir
'আপনিও হোন ইসলামের প্রচারক'
প্রবন্ধের লেখা অপরিবর্তন রেখে এবং উৎস উল্লেখ্য করে আপনি Facebook, Twitter, ব্লগ, আপনার বন্ধুদের Email Address সহ অন্য Social Networking ওয়েবসাইটে শেয়ার করতে পারেন, মানবতার মুক্তির লক্ষ্যে ইসলামের আলো ছড়িয়ে দিন।
"কেউ হেদায়েতের দিকে আহবান করলে যতজন তার অনুসরণ করবে প্রত্যেকের সমান সওয়াবের অধিকারী সে হবে, তবে যারা অনুসরণ করেছে তাদের সওয়াবে কোন কমতি হবেনা" [সহীহ্ মুসলিম: ২৬৭৪]
Onek dhonnobad dada? ato sundor recearch kore article publish korar jonno. Apni regular likhchen na keno? apnar likha gulo stti osadharon. Ami apnar blog ti visit kori kintu apni islamic article gulo ar publish korchen na keno.....
ReplyDelete